জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ম্যামথ এর বিলুপ্তি
মানুষের কারণে নয়, ক্রমশ তৃণভূমি কমে যাওয়ার কারণেই ম্যামথ (অতিকায় রোমশ হাতি) বিলুপ্ত হয়েছে। যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় এ কথা বলা হয়েছে। গবেষণায় দেখা যায়, ২১ হাজার বছর আগে সর্বশেষ বরফযুগে শীতলতা চরম পর্যায়ে নেমে আসার পর থেকে তৃণভূমি কমে যেতে থাকে। খাবারের জন্য এসব তৃণভূমির ওপর নির্ভরশীল ছিল অতিকায় এই প্রাণী।
একসময় ইউরোপের অনেক স্থানে ম্যামথের বিচরণ ছিল। আজ থেকে ১৪ হাজার বছর আগে উত্তর সাইবেরিয়ার দিকে চলে যায় ম্যামথ। প্রায় চার হাজার বছর আগে সেখানে বিলুপ্তি ঘটে এই প্রাণীর। ম্যামথের বিলুপ্তি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। কয়েকজন বিজ্ঞানীর মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ম্যামথের বিলুপ্তি ঘটেছে। অন্যরা বলছেন, মানুষের ক্রমবর্ধমান চাপই এর বিলুপ্তির কারণ। কয়েকজন বিজ্ঞানী এমন দাবিও করেন, পৃথিবীতে আকস্মিক উল্কার আঘাতে এই প্রাণীর বিলুপ্তি ঘটে। ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্রায়ান হান্টলির দাবি, এই বিতর্কের অবসান ঘটেছে। গবেষণায় আভাস পাওয়া গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভিদজগতে যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে, এটিই ম্যামথ ও কয়েকটি বিশালাকৃতির তৃণভোজী প্রাণীর বিলুপ্তির প্রধান কারণ। বিবিসি।
একসময় ইউরোপের অনেক স্থানে ম্যামথের বিচরণ ছিল। আজ থেকে ১৪ হাজার বছর আগে উত্তর সাইবেরিয়ার দিকে চলে যায় ম্যামথ। প্রায় চার হাজার বছর আগে সেখানে বিলুপ্তি ঘটে এই প্রাণীর। ম্যামথের বিলুপ্তি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে বিতর্ক চলছে। কয়েকজন বিজ্ঞানীর মতে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ম্যামথের বিলুপ্তি ঘটেছে। অন্যরা বলছেন, মানুষের ক্রমবর্ধমান চাপই এর বিলুপ্তির কারণ। কয়েকজন বিজ্ঞানী এমন দাবিও করেন, পৃথিবীতে আকস্মিক উল্কার আঘাতে এই প্রাণীর বিলুপ্তি ঘটে। ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্রায়ান হান্টলির দাবি, এই বিতর্কের অবসান ঘটেছে। গবেষণায় আভাস পাওয়া গেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উদ্ভিদজগতে যে বিরূপ প্রভাব পড়েছে, এটিই ম্যামথ ও কয়েকটি বিশালাকৃতির তৃণভোজী প্রাণীর বিলুপ্তির প্রধান কারণ। বিবিসি।